মোবাইল দিয়ে ইনকামের উপায়
মোবাইল দিয়ে ইনকামের উপায়
1.ফ্রিল্যান্সিং:
- Upwork, Freelancer, Fiverr: এই প্ল্যাটফর্মগুলোতে আপনি বিভিন্ন কাজ করতে পারেন যেমন লেখা, গ্রাফিক ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট।
2.অনলাইন টিউটরিং:
- Chegg, Tutor.com, Preply: এই সাইটগুলোতে আপনি বিভিন্ন বিষয় পড়াতে পারেন।
3.ড্রপশিপিং ও ই-কমার্স:
- Shopify, WooCommerce, Etsy: নিজের ই-কমার্স সাইট খুলে অথবা ড্রপশিপিং মডেল ফলো করে পণ্য বিক্রি করতে পারেন।
4.অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট:
- Google Play Store, Apple App Store: নিজের তৈরি অ্যাপ আপলোড করে ইনকাম করতে পারেন।
5. ব্লগিং ও কনটেন্ট ক্রিয়েশন:
- Medium, WordPress, YouTube: ব্লগ লিখে বা ভিডিও বানিয়ে ইনকাম করতে পারেন। এডসেন্স বা স্পন্সরশিপ এর মাধ্যমে টাকা আয় করা সম্ভব।
6.অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং:
- Amazon Associates, ShareASale, CJ Affiliate**: বিভিন্ন পণ্যের লিঙ্ক শেয়ার করে প্রতি বিক্রিতে কমিশন পেতে পারেন।
7.অনলাইন সার্ভে ও মাইক্রোটাস্ক:
- Swagbucks, Survey Junkie, Amazon Mechanical Turk**: বিভিন্ন সার্ভে পূরণ করে বা ছোট ছোট টাস্ক কমপ্লিট করে ইনকাম করতে পারেন।
8.স্টক ফটোগ্রাফি:
- Shutterstock, Adobe Stock, iStock: নিজের তোলা ফটোগ্রাফি আপলোড করে বিক্রি করতে পারেন।
9.সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্ট:
- বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্র্যান্ডের সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট ম্যানেজ করে ইনকাম করতে পারেন।
10. রিসেলিং:
- eBay, OLX, Bikroy: পুরনো বা অব্যবহৃত জিনিস বিক্রি করে ইনকাম করা সম্ভব।
11.অনলাইন কোর্স প্রদান:
- Udemy, Teachable, Skillshare: নিজের পরিচিতির ভিত্তিতে কোর্স তৈরি করে বিক্রি করতে পারেন।
12.ই-বুক লেখা এবং প্রকাশনা:
- Amazon Kindle Direct Publishing (KDP): ই-বুক লেখে প্রকাশ করে রয়েছেন বিশেষ জনপ্রিয়তা পাওয়ার সুযোগ।
13. অ্যাপ টেস্টিং:
- UserTesting, Testbirds, Ubertesters: নতুন অ্যাপগুলির টেস্টিং করে ইনকাম করা সম্ভব।
14.ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট:
- Upwork, Freelancer: ব্যবসা বা ব্যক্তিগত প্রশাসনিক সহায়তা দেওয়ার জন্য ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করতে পারেন।
15.মোবাইল অ্যাপ মার্কেটিং:
- মোবাইল অ্যাপ প্রমোট করে কমিশন অর্জন করার উপায় আছে, যেমন App Store Optimization (ASO) এবং অ্যাপ মার্কেটিং প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে।
16.গেমিং:
- মোবাইল গেম খেলে প্রিমিয়াম ফিচার, কয়েন, এবং আরো অনেক ধরনের ইনকাম সুযোগ রয়েছে।
17.স্পন্সরশিপ ও পেইড রিভিউ:
- আপনার সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইলের মাধ্যমে প্রোডাক্ট রিভিউ করতে পারেন এবং স্পন্সরশিপ পাবেন।
18.ক্রিপ্টোকারেন্সি:
- বিভিন্ন ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ব্লকচেইন প্ল্যাটফর্মে নিয়ে কাজ করে ইনকাম করা সম্ভব।
19.ফোরেক্স ট্রেডিং:
- মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে ফোরেক্স মার্কেটে ট্রেড করে ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে।
20.অ্যাফিলিয়েট সেলস প্রমোশন:
- বিভিন্ন কোম্পানির পণ্যের অ্যাফিলিয়েট হিসেবে সেলস প্রমোট করে কমিশন পেতে পারেন।
21.বিনামূল্যে সামাজিক মিডিয়া পরিচালনা:
- সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল তৈরি করে দরকারি জনপ্রিয়তা বাড়াতে পারেন এবং এডসেন্স বা স্পন্সরশিপের মাধ্যমে আয় করতে পারেন।
22.রেফারেল প্রোগ্রাম:
- বিভিন্ন অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে রেফারেল প্রোগ্রাম থাকতে পারে, যেখানে আপনি আপনার স্বাক্ষরিত লিঙ্ক ব্যবহার করে আপনার বন্ধুদের অ্যাক্টিভ করতে পারেন এবং কমিশন পাতে পারেন।
23.ট্রেডিং অ্যাপ ব্যবহার করা:
- মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে শেয়ারবাজার ট্রেডিং করা সম্ভব এবং প্রতিটি ট্রেডে কমিশন পাওয়া যায়।
24.মোবাইল ফোন রিপেয়ার করা:
- আপনি আপনার কাছে থাকা সুষ্ঠ প্রশিক্ষণ দিয়ে মোবাইল ফোন রিপেয়ার করতে শিখে এবং সেটা একটি ব্যবসা হিসেবে চালাতে পারেন।
25.ট্রাভেল অ্যাপ ব্যবহার করা:
- ট্রাভেল অ্যাপ ব্যবহার করে পর্যটন সেবা অফার করে ইনকাম করা সম্ভব।
26.ভিডিও সম্পাদনা এবং পোস্টিং:
- সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে পপুলার হওয়ার জন্য ভিডিও সম্পাদনা করে এবং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও সম্পাদনা করে ভিডিও সম্পাদনা করা ।